সুন্দর বন ভ্রমন।
সুন্দর বন ভ্রমন।
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে সুন্দর বনকে স্বীকৃতি দেয়ো হয়েছে।সুন্দর বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীবজন্ত ভ্রমণ পিপাসুদের অন্যতম আকর্ষণ। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। পাঁচটি জেলার অংশ নিয়ে প্রায় ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে সুন্দন বন বিস্তৃত।জেলা গুলো হচ্ছে- বাগের হাট, পটুয়াখালী, সাতক্ষীরা, খুলনা ও বরগুনা।সুন্দর বনের জীবজন্তর মধ্যে প্রধান আকর্ষণ হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, মহিষ, গন্ডার, বানর, শেয়াল, গিরগিটি,শুশক, মেছো বাঘ, বন বিড়াল, কুমির, হাঙর, ডলফিন, অজগর সাপ, কচ্ছপ উল্লেখযোগ্য ।সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, জীবজন্ত, নদ-নদী সবকিছু মিলে সুন্দর বনের সৌন্দর্য কে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলেছে।উপর থেকে সুন্দর বন দেখার জন্য সেখানে ওয়াচ টাওয়ার থাকায় সহজেই অনেক দূর পর্যন্ত দেখার সুযোগ হয়।
সুন্দর বনের যে সকল স্থানে মানুষ সাধারনত ভ্রমন করে থাকে
- করম জল
- হিরণ পয়েন্ট
- টাইগার পয়েন্ট
- কটকা বিচ
- ডিমের চর
- স্মরণ খোলা উল্লেখযোগ্য।
মোংলায় যেখানে রাত্রি যাপন করতে পারবেন
মোংলা’তে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের একটি হোটেল আছে।হোটেলের নাম “হোটেল পশুর” সুন্দর ও নিরিবিলি পরিবেশ। সুন্দর বনের পর্যটকদের রাত্রি যাপন করার জন্য এটি বেশ উপযোগী। মোংলা নদীর পাড়ে হোটেলটি অবস্থিত।হোটেল পশুর এ এসি ও নন-এসি সব মিলিয়ে ৩২টি বেড আছে।
- নন-এসি টুইন বেড কক্ষ সংখ্যা ৭ টি । বেড সংখ্যা ১৪ টি।
- এসি টুইন বেড কক্ষ সংখ্যা ১৪ টি। বেড সংখ্যা ২৮ টি।
পর্যটন হোটেলের একটু সামনেই ছোট খাটো বেশ কয়েকটি খাবার হোটেল আছে । অল্প খরচে সকাল, দুপুর ও রাতের খাবার খাওয়া যায় সেখানে।এ সব হোটেলে আপনি খাবার অর্ডার দিয়ে সারাদিন ঘোরাফেরার পর এসে খাবার খেতে পারবেন।
No comments